গ্রামীণফোনের এই প্রতিবেদন বিষয়ে অপারেটরটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) টোরে ইয়ানসেন বলেন, ঘটনাবহুল একটি প্রান্তিক পার করলেন তারা। এই প্রান্তিকেই তাদের দ্বিতীয় প্রজন্মের লাইসেন্স নবায়নের দ্বিতীয় কিস্তির টাকা দিতে হয়েছে। ফলে লাভের পরিমান কিছুটা হলেও কমে গেছে।
তবে এই প্রান্তিকেই চার কোট গ্রাহকের ল্যান্ডমার্ক অতিক্রম করে গ্রামীণফোন। প্রান্তিক শেষে তাদের গ্রাহক দাঁড়িয়েছে ৪ কোটি ১০ লাখ। সব মিলে তৃতীয় প্রান্তিকে তারা ১৭ লাখ নতুন গ্রাহক যোগ করতে পেরেছেন।
প্রতিবেদনে দেখা যায়, চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিক শেষে শেয়ার প্রতি আয় দাড়িয়েছে ২ দশমিক ৩৮ টাকায় যা, ২০১১ এর একই সময় ছিল ৪ দশমিক ১৭ টাকা। ২০১২ এর প্রথম নয় মাসে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৯ দশমিক ৫৪ টাকা যা আগের বছর এর একই সময়ে ছিল ৯ দশমিক ১৮ টাকা। এই নয় মাসেই গ্রামীণফোন রাষ্ট্রীয় কোষাগারে ২ হাজার ৪৬৩ কোটি টাকা জমা দিয়েছে।
গ্রামীণফোনের প্রতিবেদন বলছে, ধারাবাহিকভাবে তাদের ইন্টারনেট ব্যবহারকারির সংখ্যা বাড়ছে। সর্বশেষ প্রান্তিকে গ্রামীণফোনের ইন্টারনেট ব্যবহারকারি দাঁড়িয়েছে ৯৮ লাখ। যা তাদের মোট গ্রাহকের ২৪ শতাংশ। এর আগের চারটি প্রান্তিকে তাদের ইন্টারনেট ব্যবহারকারি ছিল যথাক্রমে ৩৪ লাখ (১০ শতাংশ), ৫২ লাখ (১৪ শতাংশ), ৫৮ লাখ (১৬ শতাংশ) এবং ৮৮ লাখ (২২ শতাংশ)।
No comments:
Post a Comment